Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

নিরাপদ খাদ্য ও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানি

নিরাপদ খাদ্য সম্পর্কিত লিফলেট.pdf

নিরাপদ খাদ্যের ৫টি ধাপ, রেফ্রিজারেটরে খাদ্য সংরক্ষণের নিয়মাবলি, খাদ্য সংরক্ষণে অবশ্য করণীয় এবং রান্নার স্থানে পালনীয় বিষয়সমূহ সম্পর্কিত লিফলেট.pdf

নিরাপদ খাদ্যাভাস সংক্রান্ত লিফলেট.jpg

খাদ্য রান্না ও সংরক্ষণে নিরাপদ তাপমাত্রা নির্দেশিকা সংক্রান্ত লিফলেট.jpg

সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস.jpg

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিরাপদ খাদ্য সংশ্লিষ্ট ফ্লায়ার.jpg

খাদ্য নিরাপদ রাখার ০৫টি চাবিকাঠি সম্পর্কিত লিফলেট.jpg

কোরবানির গবাদিপশু জবাই, মাংস প্রস্তুত ও সংরক্ষণে করণীয় সম্পর্কিত লিফলেট.jpg

খাদ্য সরবরাহে খবরের কাগজ বা ছাপা কাগজ পরিহার এবং পথ খাবারের জন্য করণীয় বিষয়সমূহ সম্পর্কিত লিফলেট.jpg

consumers responsibility on Iftar.jpg

খাদ্য স্থাপনা (মিষ্টি ও বেকারীজাত খাবার তৈরির কারখানা) জন্য পালনীয় নির্দেশনা সংক্রান্ত লিফলেট.jpg

হোটেল রেস্তোরাঁর জন্য পালনীয় এবং সর্বসাধারণের অবগতির জন্য বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা সংক্রান্ত লিফলেট.jpg

হোটেল-রেস্তোরাঁর অবকাঠামো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক চর্চাসমুহ.jpg

মিষ্টি কারখানায় নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে অবকাঠামোগত এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক চর্চাসমূহ.jpg

5-Steps-to-Clean-Your-Refrigerator.pdf

Allergen Analysis – key considerations (including gluten & food intolerance compounds) _ Institute of Food Science and Technology.pdf

Food Additives.pdf

Food allergy.pdf

Food and Drink Packaging.pdf

Food Hygiene Ratings_.pdf

Food labelling _ British Nutritional Foundation.pdf

Food_Waste.pdf






  


খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি চাবিকাঠি: 

১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা; 

২. কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা; 

৩. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা; 

৪. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা এবং 

৫. নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা। 

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ১ম উপায়:         পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা        বজায় রাখা।

১.খাবারের আগে ও পরে এবং টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে যথাযথ নিয়মে হাত ধোয়া; 

২. পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত খাবারের প্লেট, তৈজসপত্র ও দা-বটি-ছুরি ও কাটিং বোর্ড  ব্যবহার করা এবং 

৩. খাদ্যসামগ্রী ধুয়ে ব্যবহার করা। 

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ২য় উপায়: কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা।


এক খাবার থেকে অন্য খাবারে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। 

কাঁচা মাছ, মুরগি ও মাংস এর সাথে কাঁচা শাক-  সবজি ও ফলমূল রাখবেন না। 

কাঁচা খাবার এবং রান্না   করা খাবার পৃথক রাখুন। 


জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ


খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৩য় উপায়:        সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা।
 
৭০° সে. এর অধিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করুন।

 ফ্রিজে সংরক্ষিত রান্না
 খাবার খাওয়ার পূর্বে পুনরায় কমপক্ষে ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট ভালো করে গরম করুন।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৪র্থ উপায়: সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা। 

প্রস্তুতকৃত খাবার ২ ঘণ্টার মধ্যে না খেলে ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন।

গরম খাবার ৬০° সে. এর বেশি তাপমাত্রায় রাখুন। 
মনে রাখবেন ৫° সে. থেকে ৬০° সে. তাপমাত্রায় বেশিক্ষণ কোন খাবার রাখবেন না।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৫ম উপায়: নিরাপদ পানি ও            খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা।


সকল খাদ্যে খাবার উপযোগী পানি ব্যবহার করুন। 

শাক-  সবজি ও ফলমূল ব্যবহারের পূর্বে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। 

তাজা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করুন। 

পচা, বাসী ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বর্জন করুন। 

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ


সবজি-ফলমূল থেকে কীটনাশক অপসারণ করুন:
শাক-সবজি ও ফলমূলে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ থাকতে পারে।

 সবজি ও ফলমূলকে ভালোমতো ধুয়ে ১৫-৩০মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। 
পরে ধুয়ে খাবারের জন্য ব্যবহার করুন। 
এতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ও কীটনাশক এর প্রভাব অনেকাংশে কমে যায়। 
গরম পানি ও ২% লবণের দ্রবণ বা ৫% সিরকার দ্রবণ ব্যবহার করলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
পোড়া তেল ব্যবহার        করবেন না। 
একই তেলে বারবার ভাজা    হলে অথবা অধিক সময় বা তাপমাত্রায় ভাজা হলে পোড়া তেল তৈরি হয়।

 পোড়া তেলে ট্রান্সফ্যাটি এসিড তৈরি হয় যা ক্ষতিকারক কোলেস্ট্রোল বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ সৃষ্টি   করে। 
অল্প তাপমাত্রায় ও    স্বল্প সময়ের জন্য তেলে ভাজুন। 
এরূপ একবার ভাজা তেল পুনরায় ভাজার কাজে ব্যবহার না করে তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবারে ক্ষতিকর রং-এর ব্যবহার বন্ধ করুন:

খাবারে কেবলমাত্র খাদ্য থেকে প্রস্তুতকৃত রং বা ফুড গ্রেড রং ব্যবহার করুন।

 রাসায়নিক বা কৃত্রিম রং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত           ক্ষতিকর। 

খাবারে কোনো  ধরনের রাসায়নিক বা কৃত্রিম রং ব্যবহার করবেন না। 


জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ


ফুড সেফ প্লাস্টিক           ব্যবহার করুন:

খাবার বা পানির পাত্র হিসেবে প্লাস্টিক ব্যবহারে সাবধান হোন। 

কেবলমাত্র টাইপ ১, ২, ৪, ৫, ৬ এবং ফুড গ্রেড প্লাস্টিক খাবারের বা পানির পাত্র হিসেবে ব্যবহার করা যায়। 

তন্মধ্যে টাইপ ১ (PET) ও টাইপ ৬ (PS) প্লাস্টিক কেবমাত্র একবার ব্যবহার করা যায়। 


জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ