Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ইনোভেশন টিম ও ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা
ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফোকাল পয়েন্ট ও বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে নিম্নোক্ত কর্মকর্তাগণকে নির্দেশক্রমে নিয়োগ প্রদান করা হলো :
ক্রমিক
কর্মকর্তার নাম, পদবী ও কর্মস্থল
মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল
দায়িত্ব
জনাব মোছা: শাহানাজ পারভীন
পরিচালক (পরিসংখ্যান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ)
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
01717014393
shahanazsocio@gmail.com
ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা
জনাব ইসফাক ওয়াহেদ বিন রহিম
মনিটরিং অফিসার
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
01671818600
isfaq.wahed@bfsa.gov.bd
বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা


খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি চাবিকাঠি: 

১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা; 

২. কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা; 

৩. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা; 

৪. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা এবং 

৫. নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা। 

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ১ম উপায়:         পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা        বজায় রাখা।

১.খাবারের আগে ও পরে এবং টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে যথাযথ নিয়মে হাত ধোয়া; 

২. পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত খাবারের প্লেট, তৈজসপত্র ও দা-বটি-ছুরি ও কাটিং বোর্ড  ব্যবহার করা এবং 

৩. খাদ্যসামগ্রী ধুয়ে ব্যবহার করা। 

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ২য় উপায়: কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা।


এক খাবার থেকে অন্য খাবারে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। 

কাঁচা মাছ, মুরগি ও মাংস এর সাথে কাঁচা শাক-  সবজি ও ফলমূল রাখবেন না। 

কাঁচা খাবার এবং রান্না   করা খাবার পৃথক রাখুন। 


জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ


খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৩য় উপায়:        সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা।
 
৭০° সে. এর অধিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করুন।

 ফ্রিজে সংরক্ষিত রান্না
 খাবার খাওয়ার পূর্বে পুনরায় কমপক্ষে ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট ভালো করে গরম করুন।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৪র্থ উপায়: সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা। 

প্রস্তুতকৃত খাবার ২ ঘণ্টার মধ্যে না খেলে ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন।

গরম খাবার ৬০° সে. এর বেশি তাপমাত্রায় রাখুন। 
মনে রাখবেন ৫° সে. থেকে ৬০° সে. তাপমাত্রায় বেশিক্ষণ কোন খাবার রাখবেন না।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৫ম উপায়: নিরাপদ পানি ও            খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা।


সকল খাদ্যে খাবার উপযোগী পানি ব্যবহার করুন। 

শাক-  সবজি ও ফলমূল ব্যবহারের পূর্বে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। 

তাজা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করুন। 

পচা, বাসী ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বর্জন করুন। 

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ


সবজি-ফলমূল থেকে কীটনাশক অপসারণ করুন:
শাক-সবজি ও ফলমূলে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ থাকতে পারে।

 সবজি ও ফলমূলকে ভালোমতো ধুয়ে ১৫-৩০মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। 
পরে ধুয়ে খাবারের জন্য ব্যবহার করুন। 
এতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ও কীটনাশক এর প্রভাব অনেকাংশে কমে যায়। 
গরম পানি ও ২% লবণের দ্রবণ বা ৫% সিরকার দ্রবণ ব্যবহার করলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
পোড়া তেল ব্যবহার        করবেন না। 
একই তেলে বারবার ভাজা    হলে অথবা অধিক সময় বা তাপমাত্রায় ভাজা হলে পোড়া তেল তৈরি হয়।

 পোড়া তেলে ট্রান্সফ্যাটি এসিড তৈরি হয় যা ক্ষতিকারক কোলেস্ট্রোল বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ সৃষ্টি   করে। 
অল্প তাপমাত্রায় ও    স্বল্প সময়ের জন্য তেলে ভাজুন। 
এরূপ একবার ভাজা তেল পুনরায় ভাজার কাজে ব্যবহার না করে তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন।

জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

খাবারে ক্ষতিকর রং-এর ব্যবহার বন্ধ করুন:

খাবারে কেবলমাত্র খাদ্য থেকে প্রস্তুতকৃত রং বা ফুড গ্রেড রং ব্যবহার করুন।

 রাসায়নিক বা কৃত্রিম রং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত           ক্ষতিকর। 

খাবারে কোনো  ধরনের রাসায়নিক বা কৃত্রিম রং ব্যবহার করবেন না। 


জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ


ফুড সেফ প্লাস্টিক           ব্যবহার করুন:

খাবার বা পানির পাত্র হিসেবে প্লাস্টিক ব্যবহারে সাবধান হোন। 

কেবলমাত্র টাইপ ১, ২, ৪, ৫, ৬ এবং ফুড গ্রেড প্লাস্টিক খাবারের বা পানির পাত্র হিসেবে ব্যবহার করা যায়। 

তন্মধ্যে টাইপ ১ (PET) ও টাইপ ৬ (PS) প্লাস্টিক কেবমাত্র একবার ব্যবহার করা যায়। 


জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ